স্টাফ রিপোর্টার: মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে ডহরী-তালতলা খাল দিয়ে বালুবাহী জলযান বাল্কহেড চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন৷ রোববার জেলা প্রশাসনের আইনশৃঙ্খলা মিটিংয়ে সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুরে লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে এক বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।
ইউএনও মো. নেছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল ইমরান, লৌহজং থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ওসমান গনি, পরিদর্শক তদন্ত মনিরুজ্জামান, মাওয়া কোস্ট গার্ডদের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মো. আউয়াল, নৌ-পুলিশের এস আই মামুন, গাঁওদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম খোমেনী, নায়েব শামসুদ্দিন, গাঁওদিয়া পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. টিটু শিকদার, কলমা ইউপি সদস্য হামিদ চাকলাদার (লাট্টু মেম্বার), সাংবাদিক মিজানুর রহমান ঝিলু, লৌহজং প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. শওকত হোসেন সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা,নায়ের, প্যানেল চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন৷
বৈঠকে (ইউএনও) মো. নেছার উদ্দিন জানান, গত রোববার জেলা প্রশাসনের আইনশৃঙ্খলা কমিটি মিটিংয়ে ডহরি-তালতলা খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়৷ জেলা প্রশাসনের নির্দেশে এখন থেকে ডহরি-তালতলা খালে অবৈধ বাল্কহেড চলাচল বন্ধে পুলিশ, নৌপুলিশ, কোস্টগার্ড, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় এলাকায়বাসী যৌথভাবে কাজ করবে।
উল্লেখ্য গত ২০২৩ সালের ৫ আগষ্ট রাতে উপজেলার খিদিরপাড়া ইউনিয়নের রসকাঠি এলাকায় একটি বাল্কহেড পিকনিকের একটি ট্রলারকে ধাক্কা দেয়। এতে ট্রলারটি সাথে সাথে ডুবে যায়। এ দুর্ঘটনায় ৪৬ জন যাত্রীর মধ্যে নারী-শিশু সহ ১০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন এ খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে৷ এছাড়া এলাকাবাসীর অভিযোগ দিন-রাতে বেপরোয়াভাবে চলে বাল্কহেডগুলো। এতে খালের দুই তীর ভাঙন শুরু হয়েছে৷ অতিরিক্ত বাল্কহেড চলাচলে প্রতিদিন ঘটছে কোনা কোনা দুর্ঘটনা৷ এর আগে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার হাসাইলের কাছে পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় ৪০ যাত্রী নিয়ে খেয়া নৌকা ডুবির ঘটনায় নারী শিশু জনপ্রতিনিধি ব্যাবয়ায়ীসহ ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করে৷ নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে বেপরোয়া গতিতে দাপিয়ে বেড়ানো এই বাল্কহেডর কারণে এ নদী গুলো মৃত্যুপুরিতে পরিণত হয়েছে৷##
ইউএনও মো. নেছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল ইমরান, লৌহজং থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ওসমান গনি, পরিদর্শক তদন্ত মনিরুজ্জামান, মাওয়া কোস্ট গার্ডদের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার মো. আউয়াল, নৌ-পুলিশের এস আই মামুন, গাঁওদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম খোমেনী, নায়েব শামসুদ্দিন, গাঁওদিয়া পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. টিটু শিকদার, কলমা ইউপি সদস্য হামিদ চাকলাদার (লাট্টু মেম্বার), সাংবাদিক মিজানুর রহমান ঝিলু, লৌহজং প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. শওকত হোসেন সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা,নায়ের, প্যানেল চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন৷
বৈঠকে (ইউএনও) মো. নেছার উদ্দিন জানান, গত রোববার জেলা প্রশাসনের আইনশৃঙ্খলা কমিটি মিটিংয়ে ডহরি-তালতলা খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়৷ জেলা প্রশাসনের নির্দেশে এখন থেকে ডহরি-তালতলা খালে অবৈধ বাল্কহেড চলাচল বন্ধে পুলিশ, নৌপুলিশ, কোস্টগার্ড, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় এলাকায়বাসী যৌথভাবে কাজ করবে।
উল্লেখ্য গত ২০২৩ সালের ৫ আগষ্ট রাতে উপজেলার খিদিরপাড়া ইউনিয়নের রসকাঠি এলাকায় একটি বাল্কহেড পিকনিকের একটি ট্রলারকে ধাক্কা দেয়। এতে ট্রলারটি সাথে সাথে ডুবে যায়। এ দুর্ঘটনায় ৪৬ জন যাত্রীর মধ্যে নারী-শিশু সহ ১০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসন এ খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে৷ এছাড়া এলাকাবাসীর অভিযোগ দিন-রাতে বেপরোয়াভাবে চলে বাল্কহেডগুলো। এতে খালের দুই তীর ভাঙন শুরু হয়েছে৷ অতিরিক্ত বাল্কহেড চলাচলে প্রতিদিন ঘটছে কোনা কোনা দুর্ঘটনা৷ এর আগে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার হাসাইলের কাছে পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় ৪০ যাত্রী নিয়ে খেয়া নৌকা ডুবির ঘটনায় নারী শিশু জনপ্রতিনিধি ব্যাবয়ায়ীসহ ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করে৷ নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে বেপরোয়া গতিতে দাপিয়ে বেড়ানো এই বাল্কহেডর কারণে এ নদী গুলো মৃত্যুপুরিতে পরিণত হয়েছে৷##